1. akmolbangladesh@gmail.com : Press Times :
শিরোনামঃ
প্রত্যেক ঘরে ঘরে ইসলামের দূর্গ গড়ে তুলতে হবে….জেলা জামাতের সেক্রেটারী মোহাম্মদ জহিরুল হক কোরআন বুঝে কোরআন মেনে জীবন পরিচালনার কারনেই আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে আল্লাহ মানুষের মনে জায়গা দিয়েছেন……. সাঈদীর পুত্র শামীম সাঈদী আসন্ন দুর্গাপূজায় পিরোজপুর জেলার ৭ টি উপজেলায় ৪৫৮টি মন্দিরে দুর্গাপূজায় উদযাপনের প্রস্ততি চলছে হিন্দু মুসলমান বৌদ্ধ খ্রিস্টান যে যেই ধর্মের হোক না কেনো আমাদের মধ্যে সমতা রেখে সমাজকে নতুন করে নির্মান করতে হবে…… আব্দুল মোনায়েম মুন্না বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশে সাংবাদিকদের সার্বিক সহযোগীতার আশ্বাস পিরোজপুরে দায়িত্বরত অধিনায়কের পিরোজপুরে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস পালিত পিরোজপুর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব গাজী ওয়াহিদুজ্জামান লাভলু’র বিরুদ্ধে নানা ধরনের অপ্রপ্রচারের অভিযোগ পিরোজপুরে বিভিন্ন স্তরের ব্যবসায়ীদের সাথে নবাগত জেলা প্রশাসক এর পরিচিতি ও মতবিনিময় সভা বরিশাল রেঞ্জের নবাগত ডিআইজি পিরোজপুর প্রেসক্লাব পরিদর্শন পিরোজপুরে প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের সাথে নবাগত জেলা প্রশাসক এর মতবিনিময়

ছেলের বিয়ের দিন মা জানলেন কনে তার ব্যবসার হারিয়ে যাওয়া মেয়ে!

  • আপডেট টাইমঃ বুধবার, ৭ এপ্রিল, ২০২১
  • ১১৩ মোট ভিউ

প্রায় ২০ বছর আগে হারিয়ে গিয়েছিল একমাত্র মেয়ে। সেই শোক ভুলে গেলেও ভুলে যাননি সন্তানের কথা। এখানে ওখানে খুঁজে বেড়াতেন মেয়েকে। এরই মধ্যে বড় হয়ে উঠে ছেলে। সেই ছেলের বিয়ে ঠিক করেন মা নিজেই। কিন্তু ঝামেলা বাঁধে ছেলের বিয়ের দিন। যিনি বউমা হতে চলেছেন জানা গেলো সেই পাত্রী নাকি তার হারিয়ে যাওয়া মেয়ে!

সম্প্রতি ঘটনাটি ঘটেচে চীনের জিয়াংশু প্রদেশের সুঝাউ এলাকায়। ছেলের বিয়েতে আড়ম্বরের কোনো অভাব রাখেননি। চলে এসেছিলেন অতিথিরাও। এরমধ্যেই কনের সাজে সবার সামনে এলেন পাত্রী। বউমার মুখ দেখে কেনো জানি ওই মায়ের মনে হতে লাগলো এ তো হারিয়ে যাওয়া তারই মেয়ের মতোই!
এরপর ভালো করে কনেকে দেখতে লাগলেন তিনি। দেখলেন তার মুখের ওই দাগটা তো জন্মের পর থেকেই ছিল। সঙ্গে সঙ্গে কনের বাবা-মাকে ডেকে বসেন তিনি। সত্যটা জানতে চান। প্রথমে ওই মেয়ের বর্তমান বাবা-মা মুখ খুলতে চাননি। পরে বেরিয়ে আসে সত্য ঘটনা।

এক পর্যায়ে কনের বাবা-মা স্বীকার করে নেন, বেশ কয়েক বছর আগে রাস্তায় কুড়িয়ে পেয়েছিলেন মেয়েটিকে। তারপর নিজেদের সন্তান হিসেবেই তাকে বড় করেন। বিয়েবাড়িতে তখন হুলস্থুল কাণ্ড। গোটা বিষয়টি জানানো হয় কনেকেও। সব শুনে নিজেকে আর সামলে রাখতে পারেননি তিনি। জন্মদাত্রীকে পেয়ে কান্নাকাটি শুরু করে কনে।
এবার গোল বাধে অন্যখানে। ভাই-বোনের তো আর বিয়ে সম্ভব নয়। তখন বের হয়ে আসে আরও বড় চমক। মেয়ে হারানো ওই মা তখন বলে বসেন, যার সঙ্গে মেয়েটির বিয়ে ঠিক হয়েছে সে ছেলেরও জন্মদাত্রী মা তিনি নন! প্রায় দুই দশক আগে মেয়ে হারানোর পর এ ছেলেটিকে দত্তক নিয়েছিলেন তিনি। তবে তাকে বড় করে তুলেছিলেন একদম নিজ সন্তানের মতো করেই।
ফলে ভাই-বোনের আর কোনো প্রশ্নই নেই। ফের বেজে ওঠে বিয়ের সানাই। অতিথিরাও নতুন করে মেতে ওঠেন আনন্দে। দিনভর নানা বাধা-বিঘ্ন টপকে শেষ পর্যন্ত চারহাত এক হয়। হাফ ছেড়ে বাঁচেন নব দম্পতি।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ
© All rights reserved © 2021 | Powered By Uttoron Host
Site Customized By NewsTech.Com