1. akmolbangladesh@gmail.com : Press Times :
শিরোনামঃ
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার ঘোষণা না দিলে এ দেশ স্বাধীন হতো না, আমরা বলতে পারতাম না আমরা বাংলাদেশী….কাজী রওনাকুল ইসলাম টিপু পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় বেগম খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি ও সুস্বস্থ্য কামনায় পৌর বিএনপি’র দোয়া ও ইফতার মাহফিল  পিরোজপুরে নানা আয়োজনে বিশ্ব পানি দিবস পালন ভোট দেয়ার অধিকারের জন্য আমরা দির্ঘ ১৭ বছর অপেক্ষা করেছি….কাজী রওনাকুল ইসলাম টিপু ফিরোজা জাহাঙ্গীর কল্যাণ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ইফতারি বিতরণ পিরোজপুর জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি সাবেক সংসদ সদস্য গাজী নুরুজ্জামান বাবুলের কবর জিয়ারত করেন কেন্দ্রীয় বিএনপি’র নেতৃবৃন্দ ধর্ষণ ও নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে  পিরোজপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন পিরোজপুরে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল ক্যাম্পেইন  উপলক্ষে প্রেস ব্রিফিং পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলা বিএনপির কর্মীসভা অনুষ্ঠিত বিএনপি ক্ষমতায় আসলে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে আমরা পুরোপুরি স্বাধীনতার সুফল ভোগ করতে পারবো….কাজী রওনাকুল ইসলাম টিপু

খুলনায় সেনা সদস্য সাইফুল হত্যা মামলায় ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড

  • আপডেট টাইমঃ বুধবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২১
  • ৯৫ মোট ভিউ

উইমেন ডেস্ক:ঝিনাইদহের সেনা সদস্য সাইফুল ইসলাম সাইফ হত্যা মামলায় আটজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত। একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।বুধবার দুপুরে খুলনা বিভাগীয় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. নজরুল ইসলাম হাওলাদার এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় তিনজন আসামি পলাতক ছিলেন।

জানা গেছে, ঝিনাইদহের বংকিরা পশ্চিমপাড়া এলাকার হাফিজ উদ্দিন পেশায় একজন কৃষক। তার বড় ছেলে সাইফুল ইসলাম সাইফ সেনাবাহিনীর ল্যান্স কর্পোরাল পদে টাঈাইল জেলার ঘাটাইল আর্মি মেডিকেল ট্রেনিং সেন্টারে চাকরি করতেন। তার আরেক ছেলে মো. মনিরুল ইসলাম নৌ বাহিনীতে কর্মরত।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মো. আহাদুজ্জামান জানান, ২০১৮ সালের ১৮ আগস্ট রাত সাড়ে নয়টার দিকে মোটরসাইকেলে তিনজনকে নিয়ে বংকিরার উদ্দেশ্যে আসছিলেন মো. হাফিজ উদ্দিনের দুই ছেলে। সঙ্গে ছিলেন হাফিজের বড় ছেলের শ্বশুর। বেলতলারদাড়ি এলাকায় পৌঁছালে তাদের ওপর হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। এতে হাফিজের বড় ছেলে সেনা সদস্য সাইফুল ইসলাম সাইফ মারা যান।

পরে ঘটনাটি ঝিনাইদহ জেলায় বেশ আলোচিত হয়।মামলাটি ওই এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হলে তদন্তে মাঠে নামে পুলিশ। তদন্তে এ ঘটনার সঙ্গে আটজনের সম্পৃক্ততার বিষয়টি পুলিশ নিশ্চিত হয়। পরে তাদের গ্রেফতার করা হয়। তারা সবাই এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলে পুলিশের কাছে স্বীকার করেন।

এ মামলার আসামিরা হলেন- মো. আকিমুল ইসলাম, মো. ফারুক হোসেন, মতিয়ার রহমান ওরফে ফইনে ও মোক্তার হোসেনসহ আটজন। ২০১৯ সালের ৩০ জুন তাদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ঝিনাইদহ থানার তৎকালীন পরিদর্শক মো. মহসীন হোসেন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ
© All rights reserved © 2021 | Powered By Uttoron Host
Site Customized By NewsTech.Com