1. akmolbangladesh@gmail.com : Press Times :
শিরোনামঃ
ধর্ষণ ও নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে  পিরোজপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন পিরোজপুরে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল ক্যাম্পেইন  উপলক্ষে প্রেস ব্রিফিং পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলা বিএনপির কর্মীসভা অনুষ্ঠিত বিএনপি ক্ষমতায় আসলে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে আমরা পুরোপুরি স্বাধীনতার সুফল ভোগ করতে পারবো….কাজী রওনাকুল ইসলাম টিপু আমরা ঘর ছাড়া হয়েছি কিন্ত কখনো দেশ ছাড়া হইনি….কাজী রওনাকুল ইসলাম টিপু কর্মী ভোট দিয়ে নেতা নির্বাচিত করবেন….কাজী রওনাকুল ইসলাম টিপু পিরোজপুরে ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তাদের কর্মবিরতি : বৈষম্য নিরসন ও বরখাস্ত প্রত্যাহারের দাবি ২০০৬ এর ব্যাচ এর শিক্ষার্থী আলী হোসেন সড়ক দূর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করেছেন আসন্ন পবিত্র মাহে রমজান মাসে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে অংশীজনের সাথে মত বিনিময় সভা করেছে জেলা প্রশাসন পিরোজপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত পরিবারের মাঝে সহায়তা প্রদান

স্বামীর লাথিতে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর মৃত্যু

  • আপডেট টাইমঃ বুধবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২১
  • ১২৫ মোট ভিউ

উইমেন ডেস্ক: কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলায় স্বামীর নির্যাতনে গোলাপি বেগম (২৬) নামে এক গৃহবধূর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। নিহতের স্বামী কপিল উদ্দিন (২৯) তার ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর পেটে লাথি দেয়ায় রক্তক্ষরণের চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

অভিযুক্ত কফিল উদ্দিন ভূরুঙ্গামারী উপজেলার শিলখুড়ি ইউনিয়নের শালঝোড়া গ্রামের আব্দুস ছামাদের ছেলে। নিহত গোলাপি বেগম একই ইউনিয়নের উত্তর ধলডাঙ্গা গ্রামের আব্দুল গফুর আলীর মেয়ে।

মঙ্গলবার (১২ অক্টোবর) ভুরুঙ্গামারী থানা পুলিশ ময়না তদন্তের জন্য গোলাপী বেগমের মরদেহ কুড়িগ্রাম মর্গে প্রেরণ করেছে।পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ধলডাঙ্গা গ্রামের আব্দুল গফুরের মেয়ে গোলাপীর সাথে প্রায় সাত বছর আগে একই ইউনিয়নের আব্দুস ছামাদের ছেলে কফিলের সাথে বিয়ে হয়। বিয়ের পরপর দুটি সন্তান হলেও শৈশবেই মারা যায়। এ কারণে তাদের মধ্যে বনিবনা কম ছিল। দুজনের মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া হতো।গত সোমবার (১১ অক্টোবর) বিকালে ঝগড়ার এক পর্যায়ে কফিল অন্তঃসত্ত্বা গোলাপিকে শারীরিক নির্যাতন ও তল পেটে লাথি মারলে সে জ্ঞান হারিয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে।

পরে স্বপন নামের স্থানীয় এক গ্রাম্য চিকিৎসককে দিয়ে তার প্রাথমিক চিকিৎসা করা হয়। কিন্তু অবস্থার অবনতি হলে গোলাপি বেগমকে সোমবার সন্ধ্যায় ভূরুঙ্গামারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

বিষয়টি থানা পুলিশ জানার পর নিহতের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে লাশ থানায় নিয়ে যায়। পরে মঙ্গলবার সকাল ময়না তদন্তের জন্য লাশ কুড়িগ্রাম মর্গে প্রেরণ করে।ভূরুঙ্গামারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর জরুরী বিভাগের চিকিৎসক নাঈমা হক রিফাত জানান, গোলাপি বেগমকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছিল।

ভূরুঙ্গামারী থানার অফিসার ইনচাজ আলমগীর হোসেন জানান, ঘটনা শোনার পর লাশের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়না তদন্তের জন্য লাশ কুড়িগ্রাম মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। ময়না তদন্তের রিপোর্টের ভিত্তিতে মামলা করা হবে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ
© All rights reserved © 2021 | Powered By Uttoron Host
Site Customized By NewsTech.Com