চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদার দর্শনায় মাদকবিরোধী অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে।

শনিবার (৮ মে) বিকাল ৫টার দিকে ঈশ্বরচন্দ্রপুর কবরস্থানের পাশে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় পুলিশের উপপরিদর্শকসহ ৪ জন আহত হয়েছে। আহতরা হলেন: দর্শনা থানার এসআই মাহমুদুল হক, এএসআই শাহিন, এএসআই মামুন ও কনস্টেবল শাহীন।

তাদেরকে উদ্ধার করে দামুড়হুদা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে। এ সময় ৩ জন মাদক চোরাকারবারি আটক হয়েছে। তাদের কাছ থেকে ২৬ বোতল ভারতীয় ফেনসিডিল উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ চোরাকারবারিরা হলো: দর্শনা পৌরসভার সীমান্তবর্তী ঈশ্বরচন্দ্রপুর গ্রামের মৃত আসকার আলীর ছেলে হাসেম আলী (৫২) ও তার ছেলে খায়রুল ইসলাম (৩২) এবং একই গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে আব্দুল হাকিম (২৮)।

এ ঘটনায় দর্শনা থানায় মাদক ও পুলিশের ওপর হামলায় একটি মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানিয়েছে দর্শনা থানা পুলিশ।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার বিকালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দর্শনা থানার এসআই মাহমুদুল হকের নেতৃত্বে ৫ পুলিশ সদস্য দর্শনার সীমান্তবর্তী ঈশ্বরচন্দ্রপুর গ্রামে মাদকবিরোধী অভিযান চালায়। এসময় ফেনসিডিলসহ ঈশ্বরচন্দ্রপুর গ্রামের মৃত আসকার আলীর ছেলে হাসেম আলী (৫২) কে আটক করে পুলিশ।

এ সময় খায়রুল ইসলাম ও আব্দুল হাকিমসহ অজ্ঞাত বেশ কয়েকজন অতর্কিত পুলিশে উপর হামলা চালিয়ে আসামী ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে। খবর পেয়ে দর্শনা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাহবুবুর রহমানের নেতৃত্বে অতিরিক্ত পুলিশ চুয়াডাঙ্গায় মাদকবিরোধী অভিযানের সময় হামলায় ৪ পুলিশ আহত, আটক ৩

চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদার দর্শনায় মাদকবিরোধী অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে।

শনিবার (৮ মে) বিকাল ৫টার দিকে ঈশ্বরচন্দ্রপুর কবরস্থানের পাশে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় পুলিশের উপপরিদর্শকসহ ৪ জন আহত হয়েছে। আহতরা হলেন: দর্শনা থানার এসআই মাহমুদুল হক, এএসআই শাহিন, এএসআই মামুন ও কনস্টেবল শাহীন।

তাদেরকে উদ্ধার করে দামুড়হুদা উপজেলা ¯^াস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে। এ সময় ৩ জন মাদক চোরাকারবারি আটক হয়েছে। তাদের কাছ থেকে ২৬ বোতল ভারতীয় ফেনসিডিল উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ চোরাকারবারিরা হলো: দর্শনা পৌরসভার সীমান্তবর্তী ঈশ্বরচন্দ্রপুর গ্রামের মৃত আসকার আলীর ছেলে হাসেম আলী (৫২) ও তার ছেলে খায়রুল ইসলাম (৩২) এবং একই গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে আব্দুল হাকিম (২৮)।

এ ঘটনায় দর্শনা থানায় মাদক ও পুলিশের ওপর হামলায় একটি মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানিয়েছে দর্শনা থানা পুলিশ।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার বিকালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দর্শনা থানার এসআই মাহমুদুল হকের নেতৃত্বে ৫ পুলিশ সদস্য দর্শনার সীমান্তবর্তী ঈশ্বরচন্দ্রপুর গ্রামে মাদকবিরোধী অভিযান চালায়। এসময় ফেনসিডিলসহ ঈশ্বরচন্দ্রপুর গ্রামের মৃত আসকার আলীর ছেলে হাসেম আলী (৫২) কে আটক করে পুলিশ।

এ সময় খায়রুল ইসলাম ও আব্দুল হাকিমসহ অজ্ঞাত বেশ কয়েকজন অতর্কিত পুলিশে উপর হামলা চালিয়ে আসামী ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে। খবর পেয়ে দর্শনা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাহবুবুর রহমানের নেতৃত্বে অতিরিক্ত পুলিশ সদস্যরা দ্রত ঘটনাস্থলে পৌঁছে চারিদিক ঘিরে ফেলে অভিযান চালায়। এসময় ঈশ্বরচন্দ্রপুর গ্রামের মৃত আসকার আলীর ছেলে হাসেম আলী ও তার ছেলে খায়রুল ইসলাম এবং একই গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে আব্দুল হাকিমকে ২৬ বোতল ফেনসিডিলসহ আটক করতে স¶ম হয়।

এ ঘটনায় দর্শনা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাহবুব রহমান জানায়, দর্শনা পৌরসভার সীমান্তবর্তী ঈশ্বরচন্দ্রপুর গ্রামে মাদকবিরোধী
অভিযানে এলাকার শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী হাসেম আলীকে ফেনসিডিলসহ আটক করা হয়। এ সময় তার সহযোগীরা তাকে ছিনিয়ে নিতে পুলিশের ওপর হামলা করে। পরে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ পৌঁছে তিনজন মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করা হয়। এ সময় চার পুলিশ কর্মকর্তা আহত হয়।অন্যান্য আসামীদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।ফেলে অভিযান চালায়। এসময় ঈশ্বরচন্দ্রপুর গ্রামের মৃত আসকার আলীর ছেলে হাসেম আলী ও তার ছেলে খায়রুল ইসলাম এবং একই গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে আব্দুল হাকিমকে ২৬ বোতল ফেনসিডিলসহ আটক করতে সক্ষম হয়।

এ ঘটনায় দর্শনা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাহবুব রহমান জানায়, দর্শনা পৌরসভার সীমান্তবর্তী ঈশ্বরচন্দ্রপুর গ্রামে মাদকবিরোধী
অভিযানে এলাকার শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী হাসেম আলীকে ফেনসিডিলসহ আটক করা হয়। এ সময় তার সহযোগীরা তাকে ছিনিয়ে নিতে পুলিশের ওপর হামলা করে। পরে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ পৌঁছে তিনজন মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করা হয়। এ সময় চার পুলিশ কর্মকর্তা আহত হয়।অন্যান্য আসামীদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।