1. akmolbangladesh@gmail.com : Press Times :
শিরোনামঃ
সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিয়ম করলেন বরিশাল রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি নাজিমুল হক পিরোজপুরের স্বরূপকাঠীতে ছেলেকে জিম্মি করে পিতার কাছ থেকে চাঁদাবাজির অভিযোগ : মামলা দায়ের পিরোজপুর জেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এমডি বদিউজ্জামান শেখ রুবেলের নেতৃত্বে মিছিল তারুন্যরে উৎসব উপলক্ষে যুব কাবাডি অনূর্ধ্ব ১৮ বালক-বালিকা টুর্নামেন্ট এর  উদ্বোধন ‘শ্রাবণ জ্যোৎস্নায়’ পেল আন্তর্জাতিক পুরস্কার অধ্যক্ষ আলমগীর হোসেনকে সভাপতি ও মাসুম গাজীকে সম্পাদক করে পিরোজপুর জেলা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটি গঠন পিরোজপুরে পিরোজপুর সরকারি সোহরাওয়ার্দী কলেজের fআয়োজনে ছাত্র আন্দোলনে আহত ও শহীদের স্মরণে স্মরণসভা অনুষ্ঠিত বৈষম্যহীন ও জবাবদিহিতামূলক বাংলাদেশ বিনির্মাণে শিক্ষার্থীদের সাথে তথ্য অফিসের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত অধস্তন আদালতের কর্মচারীদের ২ দফা দাবী বাস্তবায়নের লক্ষে বাংলাদেশ বিচার বিভাগীয় কর্মচারী এসোসিয়েশনের আয়োজনে পিরোজপুরে জেলা সম্মেলন অনুষ্ঠিত পিরোজপুরে গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলীর আয়োজনে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

আহমেদাবাদে বোমা হামলা, ৩৮ জনের মৃত্যুদণ্ড

  • আপডেট টাইমঃ শনিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
  • ১৩৮ মোট ভিউ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:২০০৮ সালে ভারতের পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য গুজরাটের রাজধানী আহমেদাবাদে সিরিজ বোমা হামলায় সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৩৮ জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন সেখানকার একটি আদালত। এছাড়া আরও ১১ জনকে যাবজ্জীবন কারাবাসের সাজা দেওয়া হয়েছে।এছাড়া দণ্ডপ্রাপ্ত প্রত্যেক আসামিকে হামলায় ক্ষতিগ্রস্তদের পরিবারকে ১ লাখ রুপি করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত; মামলার বাকি ২৮ জন আসামি বেকসুর খালাস পেয়েছেন।

শুক্রবার আহমেদাবাদের একটি জজ আদালতের বিশেষ বিচারক এ আর প্যাটেল এই রায় ঘোষণা করেছেন বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে বিবিসি।২০০৮ সালের ১৬ জুলাই আহমেদাবাদের আবাসিক এলাকা, হাসপাতাল, গণপরিবহন ও বাণিজ্যিক এলাকায় একযোগে ২০ টি বোমা বিস্ফোরিত হয়েছিল। এতে নিহত হয়েছিলেন ৫৭ জন, আহত হয়েছিলেন আরও কয়েক শ মানুষ।ভারতের নিষিদ্ধ ইসলামি জঙ্গি গোষ্ঠী ইন্ডিয়ান মুজাহিদিন এই হামলার দায় স্বীকার করে। সে সময় অবশ্য এই সংগঠনটি স্বল্প পরিচিত ছিল।

২০১০ সালে মহারাষ্ট্রের পুনে জেলায় একটি বেকারি কারখানায় বোমা হামলার পর এই গোষ্ঠীটিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে ভারতের সরকার। ওই হামলায় ১৭ জন নিহত হয়েছিলেন।আহমেদাবাদে বোমা হামলায় যুক্ততার অভিযোগে ৭৮ জনকে আসামি করে অভিযোগ গঠন করে ২০০৮ সালেই বিচারকাজ শুরু হয় আহমেদাবাদের জজ আদালতে। বিচারের এক পর্যায়ে আইয়াজ সাঈদ নামের এক আসামি রাজসাক্ষী হয়ে যান।

ভারতের সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের বরাত দিয়ে বিবিসি জানিয়েছে, মামলার বিচারকাজ চলার সময় মোট ১ হাজার ১৬৩ জনের সাক্ষ্য নিয়েছেন আদালত।অবশ্য নিম্ন আদালতের এই রায়ের বিরুদ্ধে গুজারাট হাইকোর্টে আপিল করতে পারবেন দণ্ডপ্রাপ্তরা। আসামীপক্ষের আইনজীবী খালিদ শেখ জানিয়েছেন হাইকোর্টে তারা আপিল করবেন।

বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে এ বিষয়ে তিনি বলেন, দণ্ডপ্রাপ্তরা ইতোমধ্যে ১৩ বছর কারাগারে কাটিয়েছেন; কিন্তু জজ আদালত তাদেরকে মৃত্যুদণ্ড দিলেন। আমরা হাইকোর্টে আপিল করব।মামলা চলার সময় যে কারাগারে আসামিদের রাখা হয়েছিল, সেখানকার এক কর্মকর্তা বিবিসিকে জানান, ২০১৩ সালে একবার চোরা সুরঙ্গ খুঁড়ে কারাগার থেকে পালানোর চেষ্টা করেছিলেন কয়েকজন আসামি; কিন্তু কারা কর্মকর্তারা টের পেয়ে যাওয়ায় সেই প্রচেষ্টা সফল হয়নি।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ
© All rights reserved © 2021 | Powered By Uttoron Host
Site Customized By NewsTech.Com