1. akmolbangladesh@gmail.com : Press Times :
শিরোনামঃ
ধর্ষণ ও নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে  পিরোজপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন পিরোজপুরে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল ক্যাম্পেইন  উপলক্ষে প্রেস ব্রিফিং পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলা বিএনপির কর্মীসভা অনুষ্ঠিত বিএনপি ক্ষমতায় আসলে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে আমরা পুরোপুরি স্বাধীনতার সুফল ভোগ করতে পারবো….কাজী রওনাকুল ইসলাম টিপু আমরা ঘর ছাড়া হয়েছি কিন্ত কখনো দেশ ছাড়া হইনি….কাজী রওনাকুল ইসলাম টিপু কর্মী ভোট দিয়ে নেতা নির্বাচিত করবেন….কাজী রওনাকুল ইসলাম টিপু পিরোজপুরে ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তাদের কর্মবিরতি : বৈষম্য নিরসন ও বরখাস্ত প্রত্যাহারের দাবি ২০০৬ এর ব্যাচ এর শিক্ষার্থী আলী হোসেন সড়ক দূর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করেছেন আসন্ন পবিত্র মাহে রমজান মাসে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে অংশীজনের সাথে মত বিনিময় সভা করেছে জেলা প্রশাসন পিরোজপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত পরিবারের মাঝে সহায়তা প্রদান

বঙ্গবন্ধুর প্রতিটি কাজে সহযোগিতা ও সমর্থন দিয়ে গেছেন বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব: প্রধানমন্ত্রী

  • আপডেট টাইমঃ রবিবার, ৮ আগস্ট, ২০২১
  • ১০৯ মোট ভিউ

নিউজ ডেস্ক ।। রোববার, ০৮ আগস্ট ২০২১, ২৪ শ্রাবণ ১৪২৮ ।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, পাশে থেকে নীরবে বঙ্গবন্ধুর প্রতিটি কাজে সহযোগিতা ও সমর্থন দিয়ে গেছেন বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব। তিনি ছিলেন সবচেয়ে বড় গেরিলা। ফজিলাতুন নেছা মুজিব বঙ্গবন্ধুর আদর্শে জীবন উৎসর্গ করেছেন।আজ রবিবার (৮ আগস্ট) বঙ্গমাতা ফজিলাতুন নেছা মুজিবের ৯১তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

 

মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ওই অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভিডিয়ো কানফারেন্স এর মাধ্যমে যুক্ত হন তিনি।প্রধানমন্ত্রী বলেন, একটা গেরিলাযুদ্ধের মধ্য দিয়ে আমরা স্বাধীন হয়েছি। আমি সবসময় বলি, আমার মা ছিলেন সবচেয়ে বড় গেরিলা। তিনি গোপনে গিয়ে ছাত্রদের সাথে দেখা করতেন, দিকনির্দেশনা দিয়ে আসতেন।

 

আমাদের বাড়িতে আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকও হয়েছে। ৬ দফা ছেড়ে অনেক নেতা চলেও গেছেন। আমার মা তখন খুব শক্ত ছিলেন ৬ দফার পক্ষে।তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু যে পরিবারে জন্ম নিয়েছেন, পড়াশোনা করে অনেক বড় জায়গায় যেতে পারতেন। কিন্তু তিনি তার জীবন দেশের মানুষের জন্য উৎসর্গ করেছেন।

 

তাকে পাশে থেকে সহযোগিতা করেছেন আমার মা ফজিলাতুন নেছা মুজিব। সংকটে-সংগ্রামে নির্ভীক সহযাত্রী ছিলেন।শেখ হাসিনা বলেন, আমার মায়ের যদি নানা রকম চাহিদা থাকতো। স্বামীর কাছে মানুষের নানা ধরনের চাহিদা, আকাঙ্ক্ষা থাকে। অনেক কিছু পাওয়ার থাকে। আমার মার, বাবার কাছে কোনো কিছুর চাহিদা ছিল না।

 

তিনি সবসময় বলতেন, তুমি দেশের কথা চিন্তা করো। আমাদের কথা ভাবতে হবে না। প্রেরণাটাই দিয়ে গেছেন। আমার মায়ের যে অবদান রয়েছে, এ দেশের রাজনীতিতে, শুধু তাই না, বাংলাদেশের মানুষের অগ্রগতিতেও তার অবদান আছে।দেশনেত্রী বলেন, আমার মায়ের অভ্যাস ছিল; বই কেনা। নিউমার্কেট থেকে তিনি বই কিনতেন।

 

আমাদেরও নিয়ে যেতেন। তিনি বিশ্বাস করতেন, প্রতিটি মেয়ের শিক্ষা নেওয়া উচিত এবং আর্থিক সচ্ছলতা দরকার। খালি অধিকার অধিকার বলে চিৎকার করলেই হবে না।অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন্নেছা ইন্দিরা। এতে সচিব সায়েদুল ইসলাম, অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন, জাতীয় মহিলা সংস্থার চেমন আরাসহ অনেকে অংশ নেন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ
© All rights reserved © 2021 | Powered By Uttoron Host
Site Customized By NewsTech.Com