1. akmolbangladesh@gmail.com : Press Times :
শিরোনামঃ
তারুন্যরে উৎসব উপলক্ষে যুব কাবাডি অনূর্ধ্ব ১৮ বালক-বালিকা টুর্নামেন্ট এর  উদ্বোধন ‘শ্রাবণ জ্যোৎস্নায়’ পেল আন্তর্জাতিক পুরস্কার অধ্যক্ষ আলমগীর হোসেনকে সভাপতি ও মাসুম গাজীকে সম্পাদক করে পিরোজপুর জেলা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটি গঠন পিরোজপুরে পিরোজপুর সরকারি সোহরাওয়ার্দী কলেজের fআয়োজনে ছাত্র আন্দোলনে আহত ও শহীদের স্মরণে স্মরণসভা অনুষ্ঠিত বৈষম্যহীন ও জবাবদিহিতামূলক বাংলাদেশ বিনির্মাণে শিক্ষার্থীদের সাথে তথ্য অফিসের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত অধস্তন আদালতের কর্মচারীদের ২ দফা দাবী বাস্তবায়নের লক্ষে বাংলাদেশ বিচার বিভাগীয় কর্মচারী এসোসিয়েশনের আয়োজনে পিরোজপুরে জেলা সম্মেলন অনুষ্ঠিত পিরোজপুরে গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলীর আয়োজনে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত  পিরোজপুরে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের শ্রমিক সমাবেশে ৬ ছাত্রদল নেতার শ্রমিকদলে যোগদান পিরোজপুরে সাংবাদিকদের সাথে পুলিশ সুপারের  মতবিনিময় সভা নানা আয়োজনের মধ্যে দিয়ে পিরোজপুরে যুবদলের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত

কুষ্টিয়ায় প্রতিদিন-ই বাড়ছে করোনা সংক্রমণের হার, একদিনে ১২০ জন শনাক্ত

  • আপডেট টাইমঃ বুধবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০২২
  • ৯৪ মোট ভিউ

উইমেন ডেস্ক।। ভারত সীমান্তবর্তী জেলা কুষ্টিয়াতেও দিনের পর দিন করোনা সংক্রমণ বেড়েই চলেছে। ২৪ ঘণ্টায় (সোমবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত) এ জেলায় ৩২৬ জনের নমুনা পরীক্ষায় ১২০ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে।পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ৩৬.৮০ শতাংশ। ২৪ ঘন্টায় কোন রোগী সুস্থ হয়নি।১২০ জন করোনা রোগীর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলাতেই রয়েছে ৭১ জন।

এছাড়া কুমারখালী উপজেলার ১৮ জন, দৌলতপুরের ১০ জন, ভেড়ামারা উপজেলার ৮ জন, মিরপুরে ১২ ও খোকসা উপজেলায় ১ জন রয়েছে।এই জেলায় প্রতিদিনই পাল্লা দিয়ে করোনার সংক্রমণ বাড়ছে। প্রতিদিন-ই বাড়ছে করোনা সংক্রমণের হার।ইতোমধ্যেই করোনার ওমিক্রন ভেরিয়েন্টের জন্য কুষ্টিয়াকে উচ্চঝুঁকি জেলা ঘোষণা করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। গেল ডেলটা ভেরিয়েন্টের সময়ও কুষ্টিয়াতে করোনা সবচেয়ে ভয়াবহ রূপ নিয়েছিল।

এ পর্যন্ত শুধু কুষ্টিয়াতেই করোনায় ৭৯০ জন মারা গেছেন।

এ পর্যন্ত মোট ১৯ হাজার ৬১৫ জনের করোনা শনাক্ত হয়। সুস্থ হয়েছেন ১৮ হাজার ১৪৩ জন। বর্তমানে কুষ্টিয়ায় ৬৮২ জন করোনা রোগীর মধ্যে জেনারেল হাসপাতালে ২৯ জন চিকিৎসা নিচ্ছেন।

এ হাসপাতালে করোনার জন্য ৫০ বেড রাখা হয়েছে।সিভিল সার্জন ডাক্তার আনোয়ারুল ইসলাম জানান, ওমিক্রনে রোগীর মধ্যে খুব বেশি লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না, তাই বেশিরভাগ রোগী বাড়িতেই চিকিৎসা নিচ্ছেন।

এদিকে, করোনা বাড়লেও মানুষ স্বাস্থ্যবিধি মানছেন না। মাস্ক না পরেই অধিকাংশ মানুষ শহরে, হাটে ও গ্রামে স্বাভাবিক চলাফেরা করছেন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ
© All rights reserved © 2021 | Powered By Uttoron Host
Site Customized By NewsTech.Com