1. akmolbangladesh@gmail.com : Press Times :
শিরোনামঃ
ধর্ষণ ও নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে  পিরোজপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন পিরোজপুরে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল ক্যাম্পেইন  উপলক্ষে প্রেস ব্রিফিং পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলা বিএনপির কর্মীসভা অনুষ্ঠিত বিএনপি ক্ষমতায় আসলে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে আমরা পুরোপুরি স্বাধীনতার সুফল ভোগ করতে পারবো….কাজী রওনাকুল ইসলাম টিপু আমরা ঘর ছাড়া হয়েছি কিন্ত কখনো দেশ ছাড়া হইনি….কাজী রওনাকুল ইসলাম টিপু কর্মী ভোট দিয়ে নেতা নির্বাচিত করবেন….কাজী রওনাকুল ইসলাম টিপু পিরোজপুরে ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তাদের কর্মবিরতি : বৈষম্য নিরসন ও বরখাস্ত প্রত্যাহারের দাবি ২০০৬ এর ব্যাচ এর শিক্ষার্থী আলী হোসেন সড়ক দূর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করেছেন আসন্ন পবিত্র মাহে রমজান মাসে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে অংশীজনের সাথে মত বিনিময় সভা করেছে জেলা প্রশাসন পিরোজপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত পরিবারের মাঝে সহায়তা প্রদান

কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে যুবককে গলা কেটে হত্যার দায়ে দুই আসামিকে যাবজ্জীবন

  • আপডেট টাইমঃ মঙ্গলবার, ১৮ জানুয়ারী, ২০২২
  • ৯২ মোট ভিউ

উইমেন ডেস্ক:কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলায় তুচ্ছ বিষয়কে কেন্দ্র করে শহিদুল ইসলাম (২১) নামের এক যুবককে গলা কেটে হত্যার দায়ে দুই আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও এক আসামিকে আমৃত্যু সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।মঙ্গলবার (১৮ জানুয়ারি) দুপুরের দিকে কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. তাজুল ইসলাম এ রায় দেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) অনুপ কুমার নন্দী।

আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন সালাম মোল্লা। তিনি কুমারখালী উপজেলার কালিকাতলা এলাকার মৃত মুনছের মোল্লার ছেলে। যাবজ্জীবনপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন কুমারখালী উপজেলার শানপুকুরিয়া এলাকার আমির হামজার ছেলে সাইফুল ইসলাম ও কালিকাতলা এলাকার হারুনার রশিদ হারুর ছেলে রেজাউল জোয়ার্দার কালু।রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে তাদের পুলিশ পাহারায় জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।

আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০০৯ সালের ২৩ মে রাতে শহিদুল ইসলাম নিখোঁজ হন। পরে ২৮ মে সকাল ৬টার দিকে কালিতলা এলাকায় একটি ডোবায় তার গলাকাটা মরদেহ শনাক্ত করেন পরিবারের লোকজন। পরে কুমারখালী থানা পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করে।সেদিন নিহত শহিদুল ইসলামের বাবা মুনছের আলী বাদী হয়ে ৫ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন।

মামলার তদন্ত শেষে ২০১১ সালের ১৬ জুন আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে ১৮ জানুয়ারি রায় ঘোষণার দিন ধার্য করেন। এ মামলায় সাক্ষীর সাক্ষ্য-প্রমাণ শেষে মঙ্গলবার আদালত এ রায় দেন।

এদিকে নিহত শহিদুল ইসলামের বাবা মুনছের আলী রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, আমার ছেলে শহিদুল ইসলামকে নির্মম নির্যাতন করে গলা কেটে হত্যা করে আসামিরা। ১১ বছর পর এ রায়ে আমরা খুবই খুশি। তবে তাদের ফাঁসি হলে আমরা আরও বেশি খুশি হতাম।

পিপি অনুপ কুমার নন্দী বলেন, হত্যা মামলায় দোষী প্রমাণিত হওয়ায় দুই আসামিকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড এবং একজনের আমৃত্যু সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ
© All rights reserved © 2021 | Powered By Uttoron Host
Site Customized By NewsTech.Com